রংপুর নগরীর ৪ নম্বর ওয়ার্ডের আমাশু কুকরুল এলাকায় কয়েক লাখ মুসল্লির অংশগ্রহণে শুরু হয়েছে রংপুর বিভাগীয় ইজতেমা। ধর্মপ্রাণ মানুষের ঢলে মুখরিত এই ইজতেমা ময়দানে ঠান্ডাজনিত কারণে এখন পর্যন্ত দুই মুসল্লির মৃত্যু হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) দুপুরে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ইজতেমা মাঠের ৬ নম্বর হালকার জিম্মাদার ইঞ্জিনিয়ার আবুল হোসেন।
মারা যাওয়া মুসল্লিরা হলেন: রংপুর জেলার পীরগঞ্জ থানার সাঈদুর রহমান এবং টাঙ্গাইল জেলার তারা মিয়া। জানা গেছে, টাঙ্গাইলের তারা মিয়া ৪০ দিনের চিল্লায় রংপুরে এসে ইজতেমায় অংশ নিয়েছিলেন।
ইজতেমা মাঠের ৬ নম্বর হালকার জিম্মাদার ইঞ্জিনিয়ার আবুল হোসেন জানান, বয়স ও ঠান্ডাজনিত কারণে আজ দুপুর পর্যন্ত দুইজনের মৃত্যু হয়েছে। বাদ জোহর ইজতেমা ময়দানে জানাজা শেষে তাদের মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে।
এ বিষয়ে রংপুর মেট্রোপলিটন পশুরাম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাইদুল ইসলাম বলেন, ‘ইজতেমার মাঠে শ্বাসকষ্টজনিত কারণে দুই মুসল্লির মৃত্যু হয়েছে। পুলিশের প্রাথমিক তদন্তে তাদের দুজনের মৃত্যুই স্বাভাবিক বলে নিশ্চিত হওয়া গেছে। বাদ জোহর জানাজা শেষে মরদেহ পরিবারের কাছে বুঝিয়ে দেয়া হবে।’
বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) দুপুরে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ইজতেমা মাঠের ৬ নম্বর হালকার জিম্মাদার ইঞ্জিনিয়ার আবুল হোসেন।
মারা যাওয়া মুসল্লিরা হলেন: রংপুর জেলার পীরগঞ্জ থানার সাঈদুর রহমান এবং টাঙ্গাইল জেলার তারা মিয়া। জানা গেছে, টাঙ্গাইলের তারা মিয়া ৪০ দিনের চিল্লায় রংপুরে এসে ইজতেমায় অংশ নিয়েছিলেন।
ইজতেমা মাঠের ৬ নম্বর হালকার জিম্মাদার ইঞ্জিনিয়ার আবুল হোসেন জানান, বয়স ও ঠান্ডাজনিত কারণে আজ দুপুর পর্যন্ত দুইজনের মৃত্যু হয়েছে। বাদ জোহর ইজতেমা ময়দানে জানাজা শেষে তাদের মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে।
এ বিষয়ে রংপুর মেট্রোপলিটন পশুরাম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাইদুল ইসলাম বলেন, ‘ইজতেমার মাঠে শ্বাসকষ্টজনিত কারণে দুই মুসল্লির মৃত্যু হয়েছে। পুলিশের প্রাথমিক তদন্তে তাদের দুজনের মৃত্যুই স্বাভাবিক বলে নিশ্চিত হওয়া গেছে। বাদ জোহর জানাজা শেষে মরদেহ পরিবারের কাছে বুঝিয়ে দেয়া হবে।’
অনলাইন ডেস্ক